বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে মুজিববাদের জায়গা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার মতো, দেশের মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করার মতো রাজনৈতিক দল বা
অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ‘জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল’ মর্মে যে মন্তব্য করেছেন তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ফ্যাসিবাদ সরকারের দোসর হিসাবে পরিচিত ভিআইপি বন্দিদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে-এমন অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, কারা কর্মকর্তারা টাকার বিনিময়ে বন্দিদের আরাম-আয়েশে রাখার ব্যবস্থা করছে। জেল কোড ভেঙে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন বলেছেন, ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে জনগনের মৌলিক অধিকার রাষ্ট্র নিশ্চিত করবে। মঙ্গলবার (৪ মার্চ)
শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোনো নির্বাচন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ও
ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশের মানুষের বিরুদ্ধে সংঘটিত সব ধরনের নৃশংসতার দলিল যথাযথ সংরক্ষণের তাগিদ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘দেশের নাগরিকদের
লিবারেলিজমের (উদারতা) নামে বল্গাহীন স্বাধীনতা, ধর্মনিরপেক্ষতা, মানবাধিকারের নামে সভ্যতাবিরোধী এলজিবিটিকিউ মতাদর্শ এদেশের মানুষ গ্রহণ করবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা। শনিবার (১ মার্চ) রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর মারকাজুল খেলাফত
বঙ্গবন্ধু সেতু (যমুনা নদীর ওপর) এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের নাম পরিবর্তন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। বঙ্গবন্ধু সেতুর নাম পরিবর্তন করে ‘যমুনা সেতু’ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের নাম
গত বছার জুলাই ও আগস্ট মাসে আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের দেখতে গিয়ে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ নির্দেশ দিয়েছিলেন স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। যার প্রমাণ
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে ফেসবুকে দেওয়ার স্ট্যাটাসে ছাত্রদলের প্রতি এ প্রশ্ন রাখেন। এর আগে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাছির প্রশ্ন রাখেন— কোন প্রোটোকল হাসনাত আব্দুল্লাহ