নিজের ব্যক্তিগত অবস্থান জানান দিয়ে বুধবার রাতে ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের মাটিতে ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে কি না, কিংবা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পূজা-অর্চনার স্থান টিকে থাকবে কি না- এ সিদ্ধান্ত একমাত্র দেশের জনগণের।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘তবে আমার প্রশ্ন, অগণিত ছাত্র-জনতার রক্ত যাদের হাতে, সেই নরপিশাচরা ও তাদের নেত্রী এত স্পর্ধা দেখায় কীভাবে? এই সাহস আসে কোথা থেকে? যারা এমন অপরাধ করেছে, যার সর্বোচ্চ শাস্তি হলেও ক্ষতিপূরণ হবার নয়, তাদের প্রতি কি কোনো সহানুভূতি প্রদর্শনের সুযোগ থাকতে পারে? শুধু ইট-বালু-পাথরের কংক্রিটই ফ্যাসিবাদের চিহ্ন? রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনার বাঁকে বাঁকে এবং সুশীল সমাজের আবরণে হাসিনা সরকারের দোসরদের ঘাপটি মারা অবস্থান কি ফ্যাসিবাদের চিহ্ন নয়?’
প্রসঙ্গত যে, স্ট্যাটাসটি একান্ত ব্যক্তিগত মত হিসেবে উল্লেখ করেন এই রাষ্ট্রদূত।